এক সময়ের শিক্ষা, সংস্কৃতি, শিল্প ও সাহিত্যের পাদপীঠ মুরাদনগর একটি প্রাচীন ঐতিহ্য সমৃদ্ধ জনপদ হিসাবে বহুল পরিচিত। মুরাদনগর উপজেলা ১৮৫৮ সালে প্রথম থানা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। সে সময়ে এ থানার নাম ছিল থোল্লা। ১৮৭৮ সালে এর পুন: নাম করণ করা হয় মুরাদনগর। মুরাদনগর উপজেলার নামকরণ সম্পর্কে সঠিক কোন তথ্য পাওয়া যায়না। তবে জনশ্রুতি আছে যে, মোগল সম্রাট শাহ্ জাহানের কনিষ্ঠ পুত্র মুরাদ কোন এক সময়ে এ এলাকায় এসেছিলেন। সে অনুসারে এ এলাকার নামকরণ মুরাদনগর করা হয়েছে। এছাড়া অনেকের মতে, মুরাদনগর মূলত: মির মুরাদ আলীর নাম অনুসারে হয়, যিনি ছিলেন তৎকালীন ব্রিটিশ শাসনের একজন রেভিনিউ কালেক্টর। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের স্মৃতি বিজড়িত মুরাদনগর উপজেলার পরিচয় পাওয়া যায় কবি রচিত নিচের গানে- উপল নুড়ি কাঁকন চুড়ি বাজে বাজ ঘুমতি নদীর জলে।
এক নজরে মুরাদনগর উপজেলাসম্পাদনা
আয়তন : ৩৪০.৯৩ বর্গ কিলোমিটার
ইউনিয়নের সংখ্যা: ২২ টি
মৌজার সংখ্যা: ১৫৩ টি
গ্রামের সংখ্যা: ৩০৮ টি
পরিবার সংখ্যা: ৮২,৭০০ টি
পুলিশ স্টেশন: ০১ টি
পুলিশ ক্যাম্প: ০১ টি
পরিবার পরিকল্পনা ক্লিনিকের সংখ্যা : ০১ টি
সক্ষম দম্পতির সংখ্যা : ৯৯,৮৫৪ জন
পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্রের সংখ্যা : ১২ টি
কমিউনিটি ক্লিনিক : ৪৪টি
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স : ০১টি
উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সংখ্যা : ০৭টি
পশু হাসপাতাল : ০১ টি
কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্রের সংখ্যা : ০২ টি
আশ্রয়ন প্রকল্পের সংখ্যা : ০২ টি
আদর্শ গ্রাম প্রকল্প : ০৫ টি
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন : ০১ টি
জনসংখ্যার উপাত্ত
শিক্ষা
অর্থনীতি
কৃতী ব্যক্তিত্বসম্পাদনা
আবুল হাসেম - সাবেক গণ পরিষদ সদস্য;
রফিকুল ইসলাম মিয়া - সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য।
ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন - রাজনীতিবিদ ও শিল্পপতি (এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি)।
শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ - সাবেক ধর্ম উপমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য।
ঐতিহাসিক নিদর্শন
জাহাপুর জমিদার বাড়ি
কবি নজরুল স্মৃতি (দৌলতপুর)
শ্রীকাইল কলেজ
অসমাপ্ত
অসমাপ্ত