ওজন বাড়াতে কি খাবেন

 খাবার কম খাওয়া, ভিটামিনের স্বল্পতা, শারীরিক পরিশ্রম, উপবাস, চাপ, অপুষ্টি, যক্ষা, ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, বংশগত কারণ, ঘুমের স্বল্পতা, হজমে জটিলতা ইত্যাদি কারণে অনেকের স্বাভাবিকের তুলনায় ওজন কম হয়।

এই ধরনের জটিলতা না থাকলে স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার মাধ্যমে ওজন বাড়ানো সম্ভব।

স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে ওজন বাড়ানোর বিভিন্ন রকম খাবার সম্পর্কে এখানে ধারণা দেওয়া হল।

ভাত: প্রতি রাতে ঘি দিয়ে ভাত খাওয়া দ্রুত ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।

পিনাট বাটার: দৈনিক খাদ্যতালিকায় পিনাট বাটার যোগ করুন। রুটি, শেইক বা স্মুদিতে পিনাট বাটার মিশিয়ে খান, ওজন বাড়বে।

আম ও দুধ: একগ্লাস গরম দুধের সঙ্গে আম মিশিয়ে এক মাস খেয়ে দেখুন। ভালো ফলাফলের জন্য দিনে দুতিন-বার খান। 

মধু ও কলা: প্রাকৃতিক ও নিরাপদে যদি ওজন বাড়াতে চান তাহলে নিয়মিত কলা ও মধু খান, উপকার পাবেন।

ভাজা কাজু-বাদাম: ঘি দিয়ে কাজু-বাদাম সোনালি হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। তারপর খান। ভালো ফলাফলের জন্য সপ্তাহে দুবার খেতে পারেন। 

ডুমুর ও কিশমিশ: ৩০ গ্রাম কিশমিশ এবং ছয়-সাতটি শুকনা ডুমুর সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরেদিন খান। কাঙ্ক্ষিত ফলাফলের জন্য একমাস এই রুটিন অনুসরণ করুন। 

ঘি: এক টেবিল-চামচ ঘিয়ের সঙ্গে এক টেবিল-চামচ চিনি মিশিয়ে দিনে দুবার খাবারে সঙ্গে খান, ওজন বাড়বে।

আলু: দুয়েক মাস নিয়মিত একটা করে সিদ্ধ আলু খেতে পারেন। ওজন বাড়বেই।

দুধ ও কলা: প্রতিদিন সকালে একটি করে কলা খান। আর এক গ্লাস দুধে এক টেবিল-চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন, ওজন বৃদ্ধি পেতে থাকবে।

কাঠবাদাম ও দুধ: ফুটন্ত দুধে একমুঠো কাঠ-বাদামের গুঁড়া মেশান। ঠাণ্ডা হওয়ার জন্য আট থেকে দশ মিনিট অপেক্ষা করুন। এক মাস গরম কাঠবাদাম দুধ পান করুন, ভালো ফলাফল পাবেন।


শেয়ার করুন

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.