![]() |
| Addকুমিল্লার কবি আলী আশরাফ খানের এফজেএ অ্যাওয়ার্ড অব ফ্রিডম লাভ ও কিছু কথা |
দাউদকান্দি উপজেলার বিশিষ্ট কবি,
কলামিস্ট, সংগঠক
ও
সাংবাদিক মো.
আলী
আশরাফ
খানকে
ঢাকা
সেগুনবাগিচার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর
মিলনায়তনে ফ্রি-ল্যান্স জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ কর্তৃক
এফজেএ
অ্যাওয়ার্ড অব
ফ্রিডম
২০১২
লাভ
করেন।
‘মুক্ত
সাংবাদিকতা প্রেক্ষিত বাংলাদেশ’ শীর্ষক
আলোচনা
ও
এফজেএ
অ্যাওয়ার্ড অব
ফ্রিডম
প্রদান
অনুষ্ঠানে প্রধান
অতিথি
প্রখ্যাত ভাষা
সৈনিক
আবদুল
মতিন
কুমিল্লা দাউদকান্দির আলী
আশরাফ
খানকে
বস্তুনিষ্ঠ ও
সাহসী
মুক্ত
সাংবাদিকতা স্বীকৃতি স্বরূপ
এফজেএ
অ্যাওয়ার্ড অব
ফ্রিডম
প্রদান
করেন।
উক্ত
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন,
অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব,
এনডিসি,
জার্মানীর সাবেক
বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মসয়ুদ
মান্নান, দৈনিক
মানব
জমিনের
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক বাবর
আশরাফুল হক,
বিশিষ্ট সাংবাদিক জহুরুল
হক
জাবেদ
ও
ফ্রি-ল্যান্স জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-এর
সভাপতি
গোলাম
কাদের
প্রমুখ। উল্লেখ্য আলী
আশরাফ
খান
ইতোপূর্বে লেখালেখি ও
সামাজিক উন্নয়ন
কর্মকাণ্ডের স্বীকৃতি স্বরূপ
বিভিন্ন সংন্থা
থেকে
বেশ
কয়েকটি
স্বর্ণপদকসহ ৩০টি
সম্মাননা পদকে
ভূষিত
হন।
কবি আলী আশরাফ ১৯ জুলাই, ১৯৬৮ কুমিল্লা জেলার দাইদকান্দি উপজেলার আমিরাবাদ গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মরহুম মোঃ হোসেন আলী খান মাতার নাম মোসাম্মৎ আম্বিয়া খাতুন। নিজ গ্রামেই তার বাল্যকাল কেটেছে। প্রথমে নিজ গ্রামের পাশে হরিপুর দক্ষিণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং গৌরীপুর পশ্চিম সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। পরে গৌরীপুর সুবল-আফতাব উচ্চ বিদ্যালয় এবং জিয়ারকান্দি হাফিজ উদ্দিন সিনিয়র দাখিল ও ফাজিল মাদরাসা। তিনি বাংলার উপরে ঢা.বি.এর টি.এস.সি.র স্বল্পকালীন থেকে তিন মাসের স্বল্প মেয়াদী প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। তার শিক্ষা গুরু বাবু ক্ষিতিশ চন্দ কে তিনি বিশেষভাবে স্মরণ করেন। মোঃ আলমগীর হোসেন, মোঃ নাজমুল করিম ফারুক, মোঃ আল আমিন, মোঃ ইমরান হোসাইন, আর এস চৌধুরী তমা ও মনি আক্তার তাকে বিশেষভাবে অনুসরণ করেন। ছাত্র জীবনে তিনি অর্থনীতিকে টানাপড়েনে বিপর্যস্ত ছিলেন।
তিনি ছাত্র জীবনে অর্থভাবে ফুটপাতে পিয়াজ-রসুন বিক্রি, দর্জির কাজ ও ফেরি করে কাপড় বিক্রি করতেন।
প্রায় ১৪ বছরেরও অধিক সময় ধরে দেশের বিভিন্ন মাসিক, সাপ্তাহিক ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিশেষ করে সমাজিক অবক্ষয় রোধকল্পে যেমন বাল্যবিবাহ, যৌতুক, ইভটিজিং সন্ত্রাস, এসিড নিক্ষেপ, ধর্ষণ ও মাদকের বিরুদ্ধে লেখালেখিসহ তরুণদের আশাবাদী মনোভাব তৈরি এবং সামাজিক অবক্ষয় রোধকল্পে ও সমাজ বিনির্মাণে সরকারের দৃষ্টি আর্কষণ করার লক্ষ্যে ছড়া-কবিতা, নিবন্ধ, প্রবন্ধ ও কলাম’ লেখায় বিশেষ অবদান রাখেন। প্রাচীন সভ্যতার দেশ গ্রীস, মিসরসহ ১৮টি দেশ ভ্রমণের রয়েছে তার দীর্ঘ অভিজ্ঞতা।
ব্যক্তিগত জীবনে তিনি একজন ব্যবসায়ী। ১৯৮৫ সালে বড় ভাইয়ের কনফেকশনারী ও পরে তৈরি পোশাকের দোকানে বিক্রেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দুই হাজার পাঁচশত টাকা নিয়ে ১৯৮৭ সালে নিজ উদ্যোগে তৈরী পোশাকের ব্যবসা শুরু করেন।
অবসর বলতে কোনো সময় নেই। সুযোগ পেলে তিনি গান শুনতে ভালো লাগে। নিজের রোজগারে ব্যবসা শুরু, ব্যবসার পাশাপাশি নানা সংগঠনে যুক্ত হয়ে সঠিক দায়িত্ব পালন করা এবং প্রায় ১৮টি দেশ ভ্রমণ করেন।।
ত্রাণ বিতরণ, গরীব মেধাবীদের পড়াশোনা, এতিমদের বিয়েশাদি ও চিকিৎসা সেবায় অর্থ দান এবং মসজিদ-মাদরাসায় সহযোগিতা প্রদানসহ তিনি বিভিন্ন ধরণের সেবামূলক কাজে নিয়োজিত রয়েছেন।
তার প্রিয় ব্যক্তি হযরত মুহাম্মদ (সঃ) তার প্রিয় বাক্য – ‘সদা সত্য কথা বলিবে’।
মানসিকভাবে শক্তি, সাহস ও প্রেরণাদায়ী হিসেবে তার স্ত্রী তাকে অনুপ্রেরণা দিতেন। তার তিন ছেলে। ১ম সন্তান টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার, ৩বর্ষ , ২য় ছেলে ইন্টামেডিয়েট ১ বর্ষ ও ৩য় ছেলে ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে অধ্যায়নরত। তিনি বিভিন্ন ধরনের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত রয়েছেন।
পুরস্কার ঃ তার উল্লেখ্যযোগ্য পুরস্কার সমূহ হচ্ছে-দৈনিক নয়াদিগন্ত প্রিয়জন সেরা কবি-’০৭ ‘সৃষ্টি’ এ্যাওয়ার্ড (সেরা সংগঠক ও কলাম লেখায়)-’০৭ দৈনিক নয়াদিগন্ত প্রিয়জন সেরা সমালোচক (গঠনমূলক সমালোচনা)-’০৮ কুমিল্লা ডিসিকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট কর্তৃক অনুষ্ঠিত খেলায় পরিচালনা কমিটিতে বিশেষ ভূমিকা রাখায় সম্মাননা- এফজেএ অ্যাওয়ার্ড অব ফ্রিডম লাভে আপনার অভিব্যক্তি কী? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন-সম্মান কিংবা পুরস্কারের জন্য কাজ নয়, সমাজের জন্য কিছু করতে পারলেই নিজেকে ধন্য মনে করবো।
কবি আলী আশরাফ ১৯ জুলাই, ১৯৬৮ কুমিল্লা জেলার দাইদকান্দি উপজেলার আমিরাবাদ গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মরহুম মোঃ হোসেন আলী খান মাতার নাম মোসাম্মৎ আম্বিয়া খাতুন। নিজ গ্রামেই তার বাল্যকাল কেটেছে। প্রথমে নিজ গ্রামের পাশে হরিপুর দক্ষিণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং গৌরীপুর পশ্চিম সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। পরে গৌরীপুর সুবল-আফতাব উচ্চ বিদ্যালয় এবং জিয়ারকান্দি হাফিজ উদ্দিন সিনিয়র দাখিল ও ফাজিল মাদরাসা। তিনি বাংলার উপরে ঢা.বি.এর টি.এস.সি.র স্বল্পকালীন থেকে তিন মাসের স্বল্প মেয়াদী প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। তার শিক্ষা গুরু বাবু ক্ষিতিশ চন্দ কে তিনি বিশেষভাবে স্মরণ করেন। মোঃ আলমগীর হোসেন, মোঃ নাজমুল করিম ফারুক, মোঃ আল আমিন, মোঃ ইমরান হোসাইন, আর এস চৌধুরী তমা ও মনি আক্তার তাকে বিশেষভাবে অনুসরণ করেন। ছাত্র জীবনে তিনি অর্থনীতিকে টানাপড়েনে বিপর্যস্ত ছিলেন।
তিনি ছাত্র জীবনে অর্থভাবে ফুটপাতে পিয়াজ-রসুন বিক্রি, দর্জির কাজ ও ফেরি করে কাপড় বিক্রি করতেন।
প্রায় ১৪ বছরেরও অধিক সময় ধরে দেশের বিভিন্ন মাসিক, সাপ্তাহিক ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিশেষ করে সমাজিক অবক্ষয় রোধকল্পে যেমন বাল্যবিবাহ, যৌতুক, ইভটিজিং সন্ত্রাস, এসিড নিক্ষেপ, ধর্ষণ ও মাদকের বিরুদ্ধে লেখালেখিসহ তরুণদের আশাবাদী মনোভাব তৈরি এবং সামাজিক অবক্ষয় রোধকল্পে ও সমাজ বিনির্মাণে সরকারের দৃষ্টি আর্কষণ করার লক্ষ্যে ছড়া-কবিতা, নিবন্ধ, প্রবন্ধ ও কলাম’ লেখায় বিশেষ অবদান রাখেন। প্রাচীন সভ্যতার দেশ গ্রীস, মিসরসহ ১৮টি দেশ ভ্রমণের রয়েছে তার দীর্ঘ অভিজ্ঞতা।
ব্যক্তিগত জীবনে তিনি একজন ব্যবসায়ী। ১৯৮৫ সালে বড় ভাইয়ের কনফেকশনারী ও পরে তৈরি পোশাকের দোকানে বিক্রেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দুই হাজার পাঁচশত টাকা নিয়ে ১৯৮৭ সালে নিজ উদ্যোগে তৈরী পোশাকের ব্যবসা শুরু করেন।
অবসর বলতে কোনো সময় নেই। সুযোগ পেলে তিনি গান শুনতে ভালো লাগে। নিজের রোজগারে ব্যবসা শুরু, ব্যবসার পাশাপাশি নানা সংগঠনে যুক্ত হয়ে সঠিক দায়িত্ব পালন করা এবং প্রায় ১৮টি দেশ ভ্রমণ করেন।।
ত্রাণ বিতরণ, গরীব মেধাবীদের পড়াশোনা, এতিমদের বিয়েশাদি ও চিকিৎসা সেবায় অর্থ দান এবং মসজিদ-মাদরাসায় সহযোগিতা প্রদানসহ তিনি বিভিন্ন ধরণের সেবামূলক কাজে নিয়োজিত রয়েছেন।
তার প্রিয় ব্যক্তি হযরত মুহাম্মদ (সঃ) তার প্রিয় বাক্য – ‘সদা সত্য কথা বলিবে’।
মানসিকভাবে শক্তি, সাহস ও প্রেরণাদায়ী হিসেবে তার স্ত্রী তাকে অনুপ্রেরণা দিতেন। তার তিন ছেলে। ১ম সন্তান টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার, ৩বর্ষ , ২য় ছেলে ইন্টামেডিয়েট ১ বর্ষ ও ৩য় ছেলে ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে অধ্যায়নরত। তিনি বিভিন্ন ধরনের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত রয়েছেন।
পুরস্কার ঃ তার উল্লেখ্যযোগ্য পুরস্কার সমূহ হচ্ছে-দৈনিক নয়াদিগন্ত প্রিয়জন সেরা কবি-’০৭ ‘সৃষ্টি’ এ্যাওয়ার্ড (সেরা সংগঠক ও কলাম লেখায়)-’০৭ দৈনিক নয়াদিগন্ত প্রিয়জন সেরা সমালোচক (গঠনমূলক সমালোচনা)-’০৮ কুমিল্লা ডিসিকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট কর্তৃক অনুষ্ঠিত খেলায় পরিচালনা কমিটিতে বিশেষ ভূমিকা রাখায় সম্মাননা- এফজেএ অ্যাওয়ার্ড অব ফ্রিডম লাভে আপনার অভিব্যক্তি কী? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন-সম্মান কিংবা পুরস্কারের জন্য কাজ নয়, সমাজের জন্য কিছু করতে পারলেই নিজেকে ধন্য মনে করবো।
কুমিল্লা থেকে
মমিনুল
ইসলাম
মোল্লা
: সময়:
বুধবার,
মে
৮th,
২০১৩
|
