২০১৩
সালের
এসএসসি
পরীক্ষায় মুরাদনগর থেকে
৩৮১৫
জন
পরীক্ষার্থী See more
কৃতকার্য হয়েছে। তাদেরকে ভর্তি করার জন্য প্রস্তুত রয়েছে ১৩টি কলেজ। নি¤েœ কয়েকটি ঐতিহ্যবাহী কলেজের সাফল্যচিত্র তুলে ধরা হলোঃ
কৃতকার্য হয়েছে। তাদেরকে ভর্তি করার জন্য প্রস্তুত রয়েছে ১৩টি কলেজ। নি¤েœ কয়েকটি ঐতিহ্যবাহী কলেজের সাফল্যচিত্র তুলে ধরা হলোঃ
কোড়েরপাড় আদর্শ
ডিগ্রি
কলেজঃ
কলেজটি
১৯৯৫
সালে
কোম্পানীগঞ্জ -নবীনগর
রোডের
কোড়েরপাড় বাসস্ট্যন্ডের পূর্ব
পাশে
কোড়েরপাড় গ্রামে
ইউসুফ
আব্দুল্লাহ হারুন,
এফসিএ
কর্তৃক
প্রতিষ্ঠিত হয়।
তিনি
নিজস্ব
অর্থায়নে তাঁর
পিতা
সাবেক
সংসদ
সদস্য
এডভোকেট হারুনুর রশিদের
নামে
একটি
ভবন
তৈরি
করেন।
এছাড়া
তার
আন্তরিকতা ও
নিবিড়
তদারকিতে কলেজটির শিক্ষার মান
বৃদ্ধি
পাচ্ছে। ২০১২
সালে
এ
কলেজ
থেকে
৬
জন
ছাত্র-ছাত্রী জিপিএ -৫
পেয়েছে। কলেজের
বর্তমান ছাত্র
-ছাত্রী
সংখ্যা
৬৫০
জন
এবং
শিক্ষক
রয়েছেন ৩৪
জন।
এ
কলেজে
২০১০
সাল
থেকে
অধ্যক্ষের দায়িত্বে রয়েছেন মনিরুল
ইসলাম
সরকার।
কলেজের
জরুরী
যোগযোগ
নম্বরঃ
০১৮১৮-৪৫৭৫৪৯। এ কলেজের সভাপতি
আলহাজ্ব ইব্রাহীম। এখানে
দক্ষ
শিক্ষকমন্ডলী কর্তৃক
উন্নত
পদ্ধতিতে পাঠদান
করা
হয়।
চাপিতলা ফরিদ
উদ্দিন
সরকার
ডিগ্রি
কলেজঃ
মুরাদনগরের কোম্পানীগঞ্জ-নবীনগর
সড়কের
চাপিতলা বাস
স্ট্যান্ডের পশ্চিম
পাশে
নিমাইজুড়ি নদীর
তীরে
এটি
অবস্থিত। বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী হাবিবুর রহমান
সরকার
কর্তৃক
প্রতিষ্ঠিত কলেজটি
১৯৯৫
সালে
মাত্র
৫৫
জন
ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে যাত্রা
শুরু
করে।
বর্তমানে উচ্চ
মাধ্যমিক ও
ডিগ্রি
শাখায়
ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ১২৫০ জন
এবং
শিক্ষক
কর্মচারীর সংখ্যা
৪৯
জন।
কলেজটিতে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার কেন্দ্র রয়েছে। উচ্চ
মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রতি
বছর
গড়ে
৫/৬ জন ছাত্র-ছাত্রী জিপিএ-৫
পেয়ে
থাকে।
২০০৩
সাল
থেকে
জাপানী
সংস্থা
“ইন্টারন্যাশনাল এঞ্জেল
এসোসিয়েশন” হতে মেধাবী
ও
গরীব
১৫
জন
শিক্ষার্থীকে প্রতি
বছর
শিক্ষাবৃত্তি দেয়া
হচ্ছে।
অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
চৌধুরীর দক্ষ
পরিচালনায় কলেজটি
উত্তোরোত্তর সমৃদ্ধির পথে
এগিয়ে
যাচ্ছে। এ
কলেজের
জরুরী
যোগযোগ
নম্বর
ঃ
০১৮১৯-১৯৬৮৮৩।
সুফিয়া খাতুন
কলেজ
ঃ
বাঙ্গরা পশ্চিম
ইউনিয়নের দিঘিরপাড় গ্রামে
২০১৩
সালে
থেকে
একটি
নতুন
কলেজ
চালু
হয়েছে। এ
কলেজটি
প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ
নিয়েছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সালাউদ্দিন আহাম্মেদ বাদল।
কলেজ
এরিয়ার দিঘিরপাড় দাখিল
মাদ্রাসা, বিষ্ণুপুর উচ্চ
বিদ্যালয়, কুড়াখাল উচ্চ
বিদ্যালয়সহ ১১টি
গ্রামের লোকজন
সর্বাত্মক সহযোগীতা করার
জন
ঐকমত্য
পোষণ
করেছেন। এ
বছর
ভর্তির
জন্য
কোন
প্রকার
ফি
নেয়া
হবেনা
বলে
কলেজ
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। Posted on May 22, 2013
