মুরাদনগরে শিক্ষা সেবায় ১৩টি কলেজ



🔺বদিউল আলম ডিগ্রি কলেজ কুমিল্লা সিলেট মহাসড়কের পাশে কোম্পানীগঞ্জে এটি অবস্থিত।  ২০১১ সালে ২১ শে পদকপ্রাপ্ত সাবেক গণপরিষদ সদস্য সমাজসেবক আবুল হাশেম ১৯৭০ সালে কলেজটি প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করছেন বিমল বিকাশ ভৌমিক। তিনি ২০০৪ সালে উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ উপাধিতে ভূষিত হন। কলেজের সাথে যোগাযোগের নম্বরঃ ০১৭১৬-০৭৫৪৮৮। কলেজে ৩২ জন শিক্ষক দেড় হাজার ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে। ২০১২ সালের ডিগ্রি পরীক্ষায় জন ছাত্র প্রথম শ্রেণী লাভ করে। এছাড়া এইচএসসি পরীক্ষায় কলেজ থেকে গড়ে প্রতি বছর / জন ছাত্র-ছাত্রী জিপিএ - লাভ করে। কলেজের সভাপতি আবুল হাশেমের তদারকি, অধ্যক্ষ এবং শিক্ষক মন্ডলীর আন্তরিকতা শিক্ষার্থীদের গভীর মনযোগের কারণে কলেজটি কুমিল্লার একটি অন্যতম শ্রেষ্ঠ কলেজ হিসেবে খ্যাতি লাভ করেছে
🔺সামছুল হক কলেজঃ বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী সামছুল হক ১৯৯১ সালে সামছুল হক কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। এটি ২০০২ সালে উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ কলেজের মর্যাদা লাভ করে। মুরাদনগরের কোম্পানীগঞ্জ  -নবীনগর সড়কে কড়ইবাড়ী নেমে একটু সামনে এগুলেই কলেজটি চোখে পড়ে। এখানে মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশ ২টি কলেজ, ১টি মাদ্রাসা, ১টি গার্লস হাই স্কুল ১টি কিন্ডার গার্টেন অবস্থিত, আর একই বাউন্ডারীর ভেতরে সবগুলো প্রতিষ্ঠানই গড়ে তুলেছেন সামছুল হক। বর্তমানে সামছুল হক কলেজে অধ্যক্ষের দায়িত্বে রয়েছেন রেজাউল করিম। এখানে আধুনিক পদ্ধতিতে শিক্ষা দান করা হয়। এর ফলে শিক্ষার্থীরা প্রতি বছর কৃতিত্বের সাথে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়। কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে ১৯৯৯ সালে আলাউল আকবর মানবিকে ১০ম এবং সোমা চক্রবর্তী বানিজ্যে ১০ম স্থান অধিকার করে কলেজের সুনাম বৃদ্ধি করে। কলেজে ২২টি বিষয়ে পাঠদান করা হয়। এখানে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য পৃথক ছাত্রবাসের ব্যবস্থা রয়েছে। প্লাস গ্রেড প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীদের বিনা বেতনে অধ্যয়নের সুযোগসহ বই ফ্রি দেয়া হয়। কলেজের জরুরী যোগযোগ নম্বরঃ ০১৭১৮-০১৪৩৭৯
🔺বাঁশকাইট রফিকুল ইসলাম মিঞা ডিগ্রি কলেজঃ ১৯৯৪ সালে মুরাদনগরের দক্ষিণাংশে কলেজটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। কলেজের প্রতিষ্ঠাতা মোস্তফা কামাল। কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার কেন্দ্র রয়েছে। বছর পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৫৯ জন। কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আব্দুল ওয়াদুদ। কলেজের জরুরী যোগাযোগ নম্বর ০১৭২৬-৭৫৩০০৩
29  05  2013






শেয়ার করুন

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.