কোয়াক ডাক্তারের কান্ডজ্ঞান প্রসঙ্গে

কিছুদিন আগে আমাার ছোট সোনামনিটির ঠান্ডা জনিত সমস্যায় দেবিদ্ধারের একটি ক্লিনিকে   ভর্তি করি। একদিন যাবার পর শারিরিক অবস্থার উন্নতি ঘটলে বাসায় নিয়ে আসি। তবে আরো চারটি এন্টিবায়োটিক ইনজেকশান বাকী থেকে যায়। হাসপাতাল থেকে ফিট কওে দেয়া  ক্যানোলাটি আমার সোনামনিটি হাত থেকে ফেলে দিলে ইনজেকশন দিতে সমস্যা হয়। এ ব্যাপারে কোম্পানীগঞ্জে বাজারের পাশে মুরাদনগর রোডে অবস্থিত একজন মেডিকেল এসিষ্ট্যান্টের সুরেণাপন্ন  হলে তিনি একজন অভিজ্ঞ পল্লী চিকিৎসকের কাছে পাঠিয়ে দেন। তিনি ও শিরায় ইনজেকশন পুশ করতে সমস্যায় পড়েন। পরবর্তীতে আবার ও ক্লিনিকে গিয়ে ইনজেকশনের কোর্স শেষ করি।
কোম্পানীগঞ্জ বাজারে চিকিৎসক নামের আর এম পি  ডিল্পোমাধারী ও ড্রাগিষ্টক এন্ড ক্যামিষ্ট রয়েছেন প্রায় ৫০ জন। এদের সকলেরই চিকিৎসা সংক্রান্ত প্রাথমিক জ্ঞান ইনজেকশন পুশ করতে পারেননি। অথচ তারা সকলেই “ডাক্তার” নামে পরিচিত। আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে যারা একটি ইনজেকশন  পুশ করতে পারেন না তারাও কি ডাক্তার। এছাড়া ড্রাগ লাইসেন্স বাদেও অনেকে ডাক্তারী করছেন। তাদের ব্যাপারে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।  
মমিনুল ইসলাম মোল্লা
প্রেসিডেন্ট , কনফিডেন্ট (লিসেনার্স) ক্লাব,
এলাহাবাদ,কুমিল্লা-৩৫৩১।
তারখি-০২/০১/২০১৩


শেয়ার করুন

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.