সারা দেশের এক হাজার ৩৭৯ জন মুক্তিযোদ্ধাকে নতুন করে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে সরকার। এরমধ্যে ঢাকা বিভাগে ৪৫১, চট্টগ্রামে ৩২৪, রাজশাহীতে ১৯৯, ময়মনসিংহে ৫৬, সিলেটে ১৭৯ ও রংপুর বিভাগে ১০৬ জন। এরা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হলেও এতদিন তাদের নাম গেজেটভুক্ত হয়নি। তাদের নামে ইস্যু করা হয়নি সনদ। ফলে তারা সরকারি কোনো সুযোগ-সুবিধা পাননি।উপজেলা পর্যায়ে যাচাই-বাছাই কমিটির সুপারিশের পর এবার তাদের নাম গেজেটভুক্তির সুপারিশ করেছে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা)। ১০ ডিসেম্বর জামুকার ৬৬তম বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
কুমিল্লা : লাকসাম উপজেলার হাজী আবুল কাসেম। বুড়িচং উপজেলার মো. আবু জাহের, মো. হাজী আতাউল হক, মো. মোবারক আলী, মৃত আবদুছ সামাদ, মৃত আবুল হান্নান, মো. আবদুল রশিদ, মৃত সুলতান আহাম্মদ, আখলাক হায়দার, মো. বসারত আলী ভূঞা, মো. ছিদ্দিকুর রহমান। দেবিদ্বার উপজেলার মৃত মো. মজিবুর রহমান, মো. আবুল কাশেম, মৃত মাজেদুল ইসলাম মোল্লা, মৃত সাখাওয়াত হোসেন, মৃত নাছির উদ্দিন সরকার, মো. রহিম সরকার, মো. শাহ আলম, মৃত মো. সামসুল হক, কাজী আব্দুল ছামাদ, মো. রেজাউল করিম, মো. আব্দুল মান্নান, মৃত মো. আ. কাদের, মো. আবদুল হালিম, শহীদ আ. রহিম, মৃত সফিকুল ইসলাম লিল মিয়া, মো. অহিদুর রহমান সরকার, মো. শহীদুল ইসলাম, মৃত মো. ওয়ারিশ মিয়া, আ. বারী ভূইয়া, ময়নাল হোসেন ভুইয়া, মো. আ. বারী, মো. ফুল মিয়া, মো. আলফু মিয়া (আলফু ফকির), মো. জায়েদ আলী, মৃত মো. মোখলেছুর রহমান, মো. রমিজ উদ্দিন, মো. আ. রশিদ, মো. আবুল হোসেন, মৃত আকামত আলী, মৃত মো. দুধ মিয়া, মো. আবদুল হাই, মো. ফজলুল হক সরকার, মো. রফিকুল ইসলাম সহিদুল্লাহ, সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম, মো. মর্তুজ আলী, মো. আবদুল লতিফ ভুইয়া, মো. এরশাদুল আলম, মো. ফজুলুর রহমান, মো. আবদুল হালিম ভুইয়া, মো. আবদুর রশিদ ভুইয়া। হোমনা উপজেলার মো. হোসেন, সফিউদ্দিন আহাম্মেদ, গোলাম মোস্তফা, মো. আবদুল খালেক, মো. মনিরুল হক খন্দকার, আবুল কাশেম, মো. জালাল দেওয়ান, জাহাঙ্গীর সেলিম। মনোহরগঞ্জ উপজেলার মৃত এবিএম ফয়েজুর রহমান।