![]() |
| মুরাদনগর উপজেলার আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সামছুল হক কলেজ |
সামছুল হক কলেজে আধুনিক পদ্ধতিতে শিক্ষা দান করা হয়। এর ফলে শিক্ষার্থীরা প্রতি বছর কৃতিত্বের সাথে এইচ এস সি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়। এ প্রত্ঠিানের ছাত্রী ফরিদা ইয়াছমিন ১৯৯৪ সালে, রতন চন্দ্র দেবনাথ বানিজ্যে ৫ম, ১৯৯৯ সালে আলাউল আকবর মানবিকে ১০ম এবং সোমা চক্রবর্তী বানিজ্যে ১০ম স্থান অধিকার করে কলেজের সুনাম বৃদ্ধি করে। এ কলেজে ২৩ টি বিষয়ে পাঠদান করা হয়। অধিক সংখ্যক বিষয় থাকায় ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের পছন্দ অনুযায়ী বিষয় পড়তে পারে। যা ছাত্র-ছাত্রীদের ভাল ফলাফলে সাহায্য করে। এ কলেজে ১জন অধ্যক্ষ, সহকারী অধ্যাপক ৭ জন, প্রভাষক ১৪ জন, প্রদর্শক ৩জন, শরীরচর্চা শিক্ষক ১জন ্রবং সহকারী লাইব্রেরিয়ান ১ জন রয়েছেন।
এ কলেজের সামনে একটি বিশাল খেলার মাঠ রয়েছে।
সহপাঠ্যক্রমের অংশ হিসেবে ছেলেরা খেলাধুলা করতে পারে।
খেলাধুলা করার জন্য যথেষ্ট পরিমানে ক্রীড়া-সামগ্রী রয়েছে।
এছাড়া প্রতি বৃহস্পতিবার সাহিত্য-ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আবৃত্তি, সঙ্গীত, বিতর্ক ও সাধারণ জ্ঞানের প্রতিযোগীতা হয়।
২০০২ সালে সামছুল হক কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে মুরাদনগওে অনুষ্ঠিত প্রুতিযোগীতায় অংশগ্রহণ করে।
এ প্রতিযোগীতায় ৮টি ইভেন্টের মধ্যে ৬টিতে প্রথম ও ১টিতে ২য় স্থান অুিধকার করে।
প্রতিষ্ঠাটির বিজ্ঞানাগার আধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ।
পাঠাগাওে প্রচুর পরিমাণে পুস্তক রয়েছে।
যা ছাত্র-ছাত্রীদের জ্ঞানার্জণে সাহায্য করে।
কম্পিইউটার, টাইপরাইটার, ওভারহেড, প্রজেক্টর, স্লাইড প্রজেক্টর, সাইক্লোস্টাইল, ফটোস্ট্যাট, বায়নোকুলার, ও টেলিস্কোপসহ অত্যাধুনিক শিক্ষাসামগ্রী রএয়ছে।
গরীব ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য এখানে বিশেষ সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।
তারা বিনামূল্যে লেখাপড়া ও হোস্টেলে ফ্রি থাকার সুযোগ পায়।
শিক্ষকদেও জন্য ও এখানে বিশেষ সুযোগ –সুবিধা রয়েছে।
মুরাদনগরের কোম্পানীগঞ্জ -নবীনগর
সড়কে কড়ইবাড়ী নেমে
একটু সামনে
এগুলেই কলেজটি
চোখে পড়ে।
এখানে মনোরম
প্রাকৃতিক পরিবেশ
২টি কলেজ,
১টি মাদ্রাসা, ১টি
গার্লস হাই
স্কুল ও
১টি কিন্ডার
গার্টেন অবস্থিত,
আর একই
বাউন্ডারীর ভেতরে
সবগুলো প্রতিষ্ঠানই গড়ে
তুলেছেন সামছুল
হক। বর্তমানে সামছুল
হক কলেজে
অধ্যক্ষের দায়িত্বে রয়েছেন
রেজাউল করিম।
এখানে আধুনিক
পদ্ধতিতে শিক্ষা
দান করা
হয়।
লেখক: মমিনুল ইসলাম মোল্লা,প্রভাষক, ক্যাম্পেনার সিডিএলজি
